Bangladesh Standard Time

Bangladesh Standard Time From Wikipedia, the free encyclopedia BST in relation with the bordering nations Bangladesh Standard Time (Bengali: বাংলাদেশ মান সময়), commonly abbreviated as BST, is the time zone of Bangladesh. It is offset six hours ahead of Coordinated Universal Time, and is observed throughout the country. Bangladesh observed daylight saving time in 2009 in order to cope with the ongoing electricity crisis but in 2010 the decision was cancelled. Bangladesh Standard Time is calculated on the basis of 90.00° E longitude, which passes over the Harukandi Union of Harirampur Upazila of the Manikganj District in Dhaka Division, Bangladesh.
Contents 1 Day Light Saving Time 1.1 Withdraw of DLS 2 References 3 External links Day Light Saving Time On June 19, 2009, the government of Bangladesh first time ever introduced the UTC+7 offset to utilize daylight savings. Following this decision, the time was advanced by 1 hour on 19 June 2009 at midnight. Prior to that, the country observed a time offset of UTC+6.[1] Withdraw of DLS
The decision was not widely welcomed, as it created a lot of confusion initially and gradually citizens faced a change in their lifestyle. The country went back to its original time offset (UTC+6) on January 1, 2010. From April 1, 2010, the country was due to observe daylight saving time, but the cabinet cancelled the decision permanently, deciding to remain in the UTC+6 offset. This decision took into account the unpopularity of daylight saving time due to sufferings and difficulties faced by people of different professions.[2] References Bangladesh adopts new time rules. Retrieved on 2009-06-20. Cabinet cancels Daylight Saving Time Retrieved on 2010-04-18. Time zone offset: UTC + 6 hours BST is 6 hours ahead of Coordinated Universal Time (UTC) External links The current time in Bangladesh Current local time in Dhaka Bangladesh Daylight Saving Time (DST) Fix for Windows XP and VISTA
More Details: Bangla info

কাশ্মীর ডায়েরি : গন্তব্য কোথায়?

তপন বোস
শুক্রবার, ১৩ আগস্ট ২০১০


এ উপত্যকায় আজ আরো চারজন নিহত হলো। আজ রমজান মাসের প্রথম জুমাবার। হত্যাকাণ্ডের শুরু কুপওয়ারার কাছের ত্রেহগাম, সোপুরের কাছের বোম্মাই ও পাঠানে ঠিক ফজরের নামাজের পরপর।
সারা দিন শ্রীনগরের বিভিন্ন অংশে যুবকশ্রেণীর বিক্ষোভকারী এর প্রতিবাদে সরব স্লোগান দেয়। কাশ্মীর পুলিশের সহায়তায় সিআরপিএফ তথা সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স অব্যাহতভাবে বিক্ষোভকারীদের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সকালবেলায় সেখানে কারফিউ না থাকলেও দুপুর থেকে কারফিউ কার্যকর করা হয়।
১৩ আগস্টে আমি বিমানবন্দর থেকে গাড়ি চালিয়ে শ্রীনগর যাচ্ছিলাম। পথে আমার গাড়ি সাতজায়গায় থামানো হয়। সিআরপিএফ ও কাশ্মীর পুলিশের প্রহরী দল মোতায়েন ছিল সবখানে। আমার ভারতীয় পাসপোর্ট থাকায় এসব চেকপোস্ট পার হতে পেরেছিলাম। যদিও এক জায়গায় একজন কনস্টেবল আমাকে প্রশ্ন করলেন, যেখানে ভারতীয়রা আক্রান্ত তখন আমি কেনো শহরে বের হলাম? সত্যটা হচ্ছে, একজন অমরনাথ মন্দির যাত্রীর ওপরও আক্রমণ হয়নি। এমনটিও মনে হয়নি গত দুই মাসে একজন অকাশ্মীরিকেও লক্ষ্যে পরিণত করা। সিআরপিএফ জওয়ানদের অভিমত, তাদের ওপর পাথর ছোড়েছে কাশ্মীরিরা, আর এটি যথেষ্ট প্রমাণ যে, কাশ্মীরিরা ইচ্ছে করেই ভারতীয়দের ওপর হামলা করছে। আমি এ ধারণা চ্যালেঞ্জ করিনি যে, সিআরপিএফ এ উপত্যকায় ভারতের ‘প্রতিনিধিত্ব’

প্রতিরোধ করুন কিডনি রোগ


একজোড়া কিডনি, একজোড়া ইউরেটার, একটি মূত্রথলি ও একটি মূত্রনালী নিয়ে রেচনতন্ত্র গঠিত হয়। রেচনতন্ত্রের শরীরের দূষিত পদার্থগুলো দেহ থেকে বের করে দিয়ে দেহকে কলুষমুক্ত করে। কিডনি এর পাশাপাশি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
এ ছাড়া আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ আছে কিডনির। কিডনি বা রেচনতন্ত্রের কোনো রোগ দেখা দিলে জীবন হতে পারে সঙ্কটাপন্ন। কিন্তু কিছু নিয়ম মেনে চললেই কিন্তু এসব রোগ থেকে অনেকাংশে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হয়।

প্রতিরোধ করুন ইনফেকশন : মূত্রনালীর দৈর্ঘ্য ছোট, যোনি ও পায়ুপথের খুব কাছাকাছি ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল মতাসম্পন্ন পুরুষের মতো প্রোস্টেটিক গ্রন্থির তরল পদার্থ নিঃসরণ না হওয়ায় মেয়েরা খুব সহজেই কিডনি ও ইউরিনারি ট্রাক্ট ইনফেকশনে আক্রান্ত হয় বেশি। তাই নারীদের বেশি সাবধান হওয়া প্রয়োজন। আর ইনফেকশন প্রতিরোধে নিচের নিয়মগুলো মেনে চলুন।

প্রস্রাব ধরে রাখবেন না : কিডনি প্রতিদিন ১৭০ লিটার করে রক্ত পরিশোধন করে। রক্ত পরিশোধনের পর প্রায় ১.৫ লিটার মূত্র আকারে দেহ থেকে বের হয়ে আসে। নাইট্রোজেনঘটিত ক্ষতিকারক বর্জ্য পদার্থগুলো মূত্রের মাধ্যমে দেহের বাইরে চলে আসে। তাই এ বর্জ্য পদার্থ যত দ্রুত সম্ভব দেহের বাইরে বের করে দেয়া দরকার। অনেকেই আছেন প্রস্রাবের প্রচণ্ড বেগ থাকার পরও প্রস্রাব না করে ধরে রাখেন। এটা কিন্তু কিডনির জন্য তিকর। তাই প্রস্রাব ধরে না রেখে প্রস্রাবের চাপ অনুভব করার সাথে সাথে তা ত্যাগের অভ্যাস করতে হবে। এতে করে কিডনি ও মূত্রথলি তির হাত থেকে রা পায়।

প্রচুর পানি পান করুন : অনেকেরই পানি পানে অনীহা দেখা যায়। এটা কিন্তু কিডনির জন্য তিকর। পানি কিডনি থেকে তিকর পদার্থ ও ব্যাকটেরিয়াকে ধুয়ে ফেলে কিডনিকে রাখে তরতাজা। ফলে কিডনি, মূত্রথলি বা মূত্রনালীর ইনফেকশনের মাত্রা কমে যায়। আবার পানি বেশি করে পান করলে ছোট আকারের পাথর শরীর থেকে আপনা-আপনি বের হয়ে যেতে সাহায্য করে। তাই কিডনিকে রা করতে প্রচুর পানি পান করুন। প্রতিদিন তিন-চার লিটার বা কমপে দুই লিটার পানি পান করুন। খুব বেশি পানি পান করবেন না। এটা কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য তিকর হতে পারে। আবার অনেক কিডনি রোগীকে চিকিৎসকরা নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি পান করতে বলেন। সেসব রোগী চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অতিরিক্ত পানি পান করবেন না।

যৌন মিলনের পর প্রস্রাবের অভ্যাস করুন : মেয়েদের মূত্রনালী যোনিপথের খুব কাছেই অবস্থান করে। তাই যৌনমিলনের সময় মহিলাদের মূত্রনালীতে ছোটখাটো ইনজুরি হয়। যোনিপথে ও মলদ্বারে প্রচুর ব্যাকটেরিয়া

ঘুম না আসার কষ্ট >>>>>>

ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল 

ঘুম না আসার কষ্ট ভুক্তভোগীরা বোঝেন। সারারাত বিছানায় ছটফট, চোখের নিচে কালি, স্বাস্থ্যহীনতা এ এক দুঃসহ অভিজ্ঞতা। অধিকাংশ লোকের মুখেই শোনা যায় ‘ঠিকমতো ঘুম হয় না।’ চল্লিশোর্ধ্ব রোগীরা তো প্রায়ই অভিযোগ করে থাকেন, আমি অনিদ্রায় ভুগছি। অনিদ্রার সংজ্ঞা কী? চোখে ঘুম না আসা মানেই কি অনিদ্রা? স্বাভাবিক ঘুমের সময় হলো মোটামুটিভাবে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা। কিন্তু পরিবেশগত বা হঠাৎ মানসিক চাপের কারণে ঘুম নাও আসতে পারে। সে ক্ষেত্রে তাকে অনিদ্রা আখ্যায়িত করা যাবে না। অনিদ্রা হলো একটি বিষয়কেন্দ্রিক সমস্যা যেখানে স্বাভাবিকভাবে ঘুমানোর যাবতীয় অনুকূল পরিবেশ ও ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও ঘুমাতে যাওয়ার পর ঘুম না আসা কিংবা ঘুমিয়ে পড়লে হঠাৎ করেই ঘুম ভেঙে যাওয়া অথবা ঘুমের পরিমাণ কমে যাওয়া। দু-তিন দিন এ রকম উপসর্গ দেখা দিলে তাকে স্বাভাবিক বলে ধরে নেয়া যায়। কিন্তু সপ্তাহখানেকের বেশি এ সমস্যা স্থায়ী হয়ে থাকলে তাকে অনিদ্রা বলে। তিন ধরনের অনিদ্রা বা ইনসোমনিয়া রয়েছে। এক. ক্ষণস্থায়ী অনিদ্রা এ ক্ষেত্রে কয়েক দিনের জন্য অনিদ্রা দেখা দেয় এবং হঠাৎ