C# (C Sharp) Programming Language History?

C# (pronounced as see sharp) is a multi-paradigm programming language encompassing strong typing, imperative, declarative, functional, generic, object-oriented (class-based), and component-oriented programming disciplines. It was developed by Microsoft within its .NET initiative and later approved as a standard by Ecma (ECMA-334) and ISO (ISO/IEC 23270:2006). C# is one of the programming languages designed for the Common Language Infrastructure.
C# is intended to be a simple, modern, general-purpose, object-oriented programming

What is IDE and with Examples ???

An integrated development environment (IDE) is a software application that provides comprehensive facilities to computer programmers for software development. An IDE normally consists of a source code editor, build automation tools and a debugger. Most modern IDEs have an intelligent code completion.
Some IDEs contain a compiler, interpreter, or both, such as NetBeans and Eclipse; others do not, such as SharpDevelop and Lazarus. The boundary between an integrated development environment and other parts of the broader software

What is Power over Ethernet? And Explain POE?

Power over Ethernet reduces the number of cables required to connect a POE IP cameraWhat is Power over Ethernet?
  Power over Ethernet (POE) is a technology that lets network cables carry electrical power.

For example, a digital security camera normally requires two connections to be made when it is installed: A network connection, in order to be able to communicate with video recording and display equipment.  A power connection, to deliver the electrical power the camera needs to operate

What is SQL Server Replication and How To Configuraton its?

Replication is a set of technologies for copying and distributing data and database objects from one database to another and then synchronizing between databases to maintain consistency. Using replication, you can distribute data to different locations and to remote or mobile users over local and wide area networks, dial-up connections, wireless connections, and the Internet.

What is Resource Files in ASP.NET ?

A resource file is an XML file that contains the strings that you want to translate into different languages or paths to images. The resource file contains key/value pairs. Each pair is an individual resource. Key names are not case sensitive. For example, a resource file might contain a resource with the key Button1 and the value Submit.
You create a separate resource file for each language (for example, English and French) or for a language and culture (for example English [U.K.], English [U.S.]). Each localized resource file has the same key/value pairs; the only difference

How to track an Android phone?


Tracking activities of an Android phone is the easiest thing there is. All you need to do is:
1. Install a tiny application to an Android phone
Yep, that's basically it. Just one essential step to track any activities from a phone, such as:
  • Checking all communication via online chats', emails, social networks
  • Intercepting all information about incoming/outgoing Calls
  • Reading all SMS
  • Tracking entire Browser History
  • Capturing all media files: videos, photos,

বড় বিজয়ের পর কোন পথ যাবে একেপি


তুরস্কের পার্লামেন্ট আরঝুলে থাকছে না কারণ, ক্ষমতাসীন একেপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে সরকার গঠনে বিরাজমান অনিশ্চয়তার অবসান ঘটিয়েছে জুনের পার্লামেন্ট নির্বাচনে একেপি একক বৃহত্তম দল হিসেবে থাকলেও সরকার গঠনের মতো গরিষ্ঠতা পায়নি আবার নির্ধারিত সময়ে কোয়ালিশন গড়াও সম্ভব হয়নি ফলে সংবিধানের বাধ্যবাধকতায় পয়লা নভেম্বর, অর্থাৎ মাত্র চার মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার সংসদের নির্বাচন করতে হয়েছে এবার মোট সাড়ে আসনের ৩১৭টি পেয়ে একেপি একাই সরকার গঠনে সক্ষম হচ্ছে জুন তারা প্রায় ৪১ শতাংশ ভোট পেয়েছিলেন এবার তা বেড়ে ৫০ শতাংশের কাছাকাছি
এবারকার নির্বাচনী ফলাফল শুধু যে একেপির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি কিংবা এরদোগান

সহজেই সারিয়ে নিন কাশিকে, অবহেলা করবেন না

কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি। বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে। ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছি‚ এগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে।
১) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয় খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়‚ ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়।
২) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ ও যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে যেন অন্তত দু ঘন্টার ব্যবধান থাকে |
৩) বিছানায় এক দিকে ফিরে শোয়ার চেষ্টা করুন : রাতে সঠিকভাবে শোয়াও খুব দরকারি। একেবারে বিছানার সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়লে কিন্তু কাশি বেড়ে যাবে। আসলে এইভাবে শোয়ার ফলে সারা দিনের জমা হওয়া কফ আর সর্দি গলায় গিয়ে জমা হয় ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। তাই কাশি হলে এক দিকে পাশ ফিরে ঘুমোনোর চেষ্টা করুন।
৪) ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন : ভাজা খাবার থেকে Acrolein নামের এক রকমের পদার্থ বের হয়। এই পদার্থ কাশি এবং গলা খুশখুশ বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫) ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধুম্রপানকে ব্রাঙ্কাইটিস কাশি হওয়ার একটা কারণ মানা হয়। এই সময় সিগারেট খেলে গলা খুশখুশ বেড়ে যায়। এবং কাশি ঠিক হতেও সময় লাগে অনেক বেশি। এছাড়া ক্যানসার হওয়ার রিস্কও বেড়ে যায় অনেকটা। একই সঙ্গে আপনার বাড়িতে যদি আপনার সামনে কেউ নিয়মিত সিগারেট খায় সেটাও সমান ক্ষতিকারক।
৬) ক্যাফেনেটেড বেভারেজের থেকে দূরে থাকুন : কাশি হলে ক্যাফেন একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষত ওই ব্যক্তিদের যাদের অ্যাসিডিটির কারণে কাশি হয় তাদের ক্যাফেন না খাওয়াই উচিত। যদিও গরম কফি খেলে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো আরাম পাবেন। কিন্তু পরে আরো বেশি করে কাশি হবে।
৭) অতিরিক্ত খাটাখাটনি করবেন না : কাশি হলে কেউ ছুটি নিয়ে বাড়িতে বসে থাকে না ঠিকই। কিন্তু কাশি হলে অতিরিক্ত খাটাখাটনি না করাই ভালো। কাশি হওয়া মনে আপনার শরীরে নিশ্চই কিছু গণ্ডগোল হয়েছে। তাই যতটা পারবেন এই সময় রেস্ট নিন। এবং আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক হওয়ার সময় দিন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/68092#sthash.oUKhI0Yy.dpuf
কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি। বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে। ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছি‚ এগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে।
১) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয় খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়‚ ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়।
২) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ ও যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে যেন অন্তত দু ঘন্টার ব্যবধান থাকে |
৩) বিছানায় এক দিকে ফিরে শোয়ার চেষ্টা করুন : রাতে সঠিকভাবে শোয়াও খুব দরকারি। একেবারে বিছানার সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়লে কিন্তু কাশি বেড়ে যাবে। আসলে এইভাবে শোয়ার ফলে সারা দিনের জমা হওয়া কফ আর সর্দি গলায় গিয়ে জমা হয় ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। তাই কাশি হলে এক দিকে পাশ ফিরে ঘুমোনোর চেষ্টা করুন।
৪) ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন : ভাজা খাবার থেকে Acrolein নামের এক রকমের পদার্থ বের হয়। এই পদার্থ কাশি এবং গলা খুশখুশ বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫) ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধুম্রপানকে ব্রাঙ্কাইটিস কাশি হওয়ার একটা কারণ মানা হয়। এই সময় সিগারেট খেলে গলা খুশখুশ বেড়ে যায়। এবং কাশি ঠিক হতেও সময় লাগে অনেক বেশি। এছাড়া ক্যানসার হওয়ার রিস্কও বেড়ে যায় অনেকটা। একই সঙ্গে আপনার বাড়িতে যদি আপনার সামনে কেউ নিয়মিত সিগারেট খায় সেটাও সমান ক্ষতিকারক।
৬) ক্যাফেনেটেড বেভারেজের থেকে দূরে থাকুন : কাশি হলে ক্যাফেন একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষত ওই ব্যক্তিদের যাদের অ্যাসিডিটির কারণে কাশি হয় তাদের ক্যাফেন না খাওয়াই উচিত। যদিও গরম কফি খেলে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো আরাম পাবেন। কিন্তু পরে আরো বেশি করে কাশি হবে।
৭) অতিরিক্ত খাটাখাটনি করবেন না : কাশি হলে কেউ ছুটি নিয়ে বাড়িতে বসে থাকে না ঠিকই। কিন্তু কাশি হলে অতিরিক্ত খাটাখাটনি না করাই ভালো। কাশি হওয়া মনে আপনার শরীরে নিশ্চই কিছু গণ্ডগোল হয়েছে। তাই যতটা পারবেন এই সময় রেস্ট নিন। এবং আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক হওয়ার সময় দিন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/68092#sthash.oUKhI0Yy.dpuf

কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি। বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে। ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছি‚ এগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে।
১) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয় খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়‚ ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়।
২) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ ও যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে যেন অন্তত দু ঘন্টার ব্যবধান থাকে |
৩) বিছানায় এক দিকে ফিরে শোয়ার চেষ্টা করুন : রাতে সঠিকভাবে শোয়াও খুব দরকারি। একেবারে বিছানার সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়লে কিন্তু কাশি বেড়ে যাবে। আসলে এইভাবে শোয়ার ফলে সারা দিনের জমা হওয়া কফ আর সর্দি গলায় গিয়ে জমা হয় ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। তাই কাশি হলে এক দিকে পাশ ফিরে ঘুমোনোর চেষ্টা করুন।
৪) ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন : ভাজা খাবার থেকে Acrolein নামের এক রকমের পদার্থ বের হয়। এই পদার্থ কাশি এবং গলা খুশখুশ বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫) ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধুম্রপানকে ব্রাঙ্কাইটিস কাশি হওয়ার একটা কারণ মানা হয়। এই সময় সিগারেট খেলে গলা খুশখুশ বেড়ে যায়। এবং কাশি ঠিক হতেও সময় লাগে অনেক বেশি। এছাড়া ক্যানসার হওয়ার রিস্কও বেড়ে যায় অনেকটা। একই সঙ্গে আপনার বাড়িতে যদি আপনার সামনে কেউ নিয়মিত সিগারেট খায় সেটাও সমান ক্ষতিকারক।
৬) ক্যাফেনেটেড বেভারেজের থেকে দূরে থাকুন : কাশি হলে ক্যাফেন একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষত ওই ব্যক্তিদের যাদের অ্যাসিডিটির কারণে কাশি হয় তাদের ক্যাফেন না খাওয়াই উচিত। যদিও গরম কফি খেলে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো আরাম পাবেন। কিন্তু পরে আরো বেশি করে কাশি হবে।
৭) অতিরিক্ত খাটাখাটনি করবেন না : কাশি হলে কেউ ছুটি নিয়ে বাড়িতে বসে থাকে না ঠিকই। কিন্তু কাশি হলে অতিরিক্ত খাটাখাটনি না করাই ভালো। কাশি হওয়া মনে আপনার শরীরে নিশ্চই কিছু গণ্ডগোল হয়েছে। তাই যতটা পারবেন এই সময় রেস্ট নিন। এবং আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক হওয়ার সময় দিন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/68092#sthash.oUKhI0Yy.dpuf

কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায় অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে ফলে কাশি আরো বেড়ে যায় আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছিএগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে
) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয়
খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়
) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে