সহজেই সারিয়ে নিন কাশিকে, অবহেলা করবেন না

কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি। বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে। ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছি‚ এগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে।
১) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয় খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়‚ ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়।
২) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ ও যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে যেন অন্তত দু ঘন্টার ব্যবধান থাকে |
৩) বিছানায় এক দিকে ফিরে শোয়ার চেষ্টা করুন : রাতে সঠিকভাবে শোয়াও খুব দরকারি। একেবারে বিছানার সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়লে কিন্তু কাশি বেড়ে যাবে। আসলে এইভাবে শোয়ার ফলে সারা দিনের জমা হওয়া কফ আর সর্দি গলায় গিয়ে জমা হয় ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। তাই কাশি হলে এক দিকে পাশ ফিরে ঘুমোনোর চেষ্টা করুন।
৪) ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন : ভাজা খাবার থেকে Acrolein নামের এক রকমের পদার্থ বের হয়। এই পদার্থ কাশি এবং গলা খুশখুশ বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫) ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধুম্রপানকে ব্রাঙ্কাইটিস কাশি হওয়ার একটা কারণ মানা হয়। এই সময় সিগারেট খেলে গলা খুশখুশ বেড়ে যায়। এবং কাশি ঠিক হতেও সময় লাগে অনেক বেশি। এছাড়া ক্যানসার হওয়ার রিস্কও বেড়ে যায় অনেকটা। একই সঙ্গে আপনার বাড়িতে যদি আপনার সামনে কেউ নিয়মিত সিগারেট খায় সেটাও সমান ক্ষতিকারক।
৬) ক্যাফেনেটেড বেভারেজের থেকে দূরে থাকুন : কাশি হলে ক্যাফেন একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষত ওই ব্যক্তিদের যাদের অ্যাসিডিটির কারণে কাশি হয় তাদের ক্যাফেন না খাওয়াই উচিত। যদিও গরম কফি খেলে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো আরাম পাবেন। কিন্তু পরে আরো বেশি করে কাশি হবে।
৭) অতিরিক্ত খাটাখাটনি করবেন না : কাশি হলে কেউ ছুটি নিয়ে বাড়িতে বসে থাকে না ঠিকই। কিন্তু কাশি হলে অতিরিক্ত খাটাখাটনি না করাই ভালো। কাশি হওয়া মনে আপনার শরীরে নিশ্চই কিছু গণ্ডগোল হয়েছে। তাই যতটা পারবেন এই সময় রেস্ট নিন। এবং আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক হওয়ার সময় দিন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/68092#sthash.oUKhI0Yy.dpuf
কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি। বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে। ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছি‚ এগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে।
১) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয় খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়‚ ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়।
২) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ ও যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে যেন অন্তত দু ঘন্টার ব্যবধান থাকে |
৩) বিছানায় এক দিকে ফিরে শোয়ার চেষ্টা করুন : রাতে সঠিকভাবে শোয়াও খুব দরকারি। একেবারে বিছানার সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়লে কিন্তু কাশি বেড়ে যাবে। আসলে এইভাবে শোয়ার ফলে সারা দিনের জমা হওয়া কফ আর সর্দি গলায় গিয়ে জমা হয় ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। তাই কাশি হলে এক দিকে পাশ ফিরে ঘুমোনোর চেষ্টা করুন।
৪) ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন : ভাজা খাবার থেকে Acrolein নামের এক রকমের পদার্থ বের হয়। এই পদার্থ কাশি এবং গলা খুশখুশ বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫) ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধুম্রপানকে ব্রাঙ্কাইটিস কাশি হওয়ার একটা কারণ মানা হয়। এই সময় সিগারেট খেলে গলা খুশখুশ বেড়ে যায়। এবং কাশি ঠিক হতেও সময় লাগে অনেক বেশি। এছাড়া ক্যানসার হওয়ার রিস্কও বেড়ে যায় অনেকটা। একই সঙ্গে আপনার বাড়িতে যদি আপনার সামনে কেউ নিয়মিত সিগারেট খায় সেটাও সমান ক্ষতিকারক।
৬) ক্যাফেনেটেড বেভারেজের থেকে দূরে থাকুন : কাশি হলে ক্যাফেন একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষত ওই ব্যক্তিদের যাদের অ্যাসিডিটির কারণে কাশি হয় তাদের ক্যাফেন না খাওয়াই উচিত। যদিও গরম কফি খেলে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো আরাম পাবেন। কিন্তু পরে আরো বেশি করে কাশি হবে।
৭) অতিরিক্ত খাটাখাটনি করবেন না : কাশি হলে কেউ ছুটি নিয়ে বাড়িতে বসে থাকে না ঠিকই। কিন্তু কাশি হলে অতিরিক্ত খাটাখাটনি না করাই ভালো। কাশি হওয়া মনে আপনার শরীরে নিশ্চই কিছু গণ্ডগোল হয়েছে। তাই যতটা পারবেন এই সময় রেস্ট নিন। এবং আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক হওয়ার সময় দিন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/68092#sthash.oUKhI0Yy.dpuf

কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি। বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে। ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছি‚ এগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে।
১) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয় খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়‚ ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়।
২) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ ও যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে যেন অন্তত দু ঘন্টার ব্যবধান থাকে |
৩) বিছানায় এক দিকে ফিরে শোয়ার চেষ্টা করুন : রাতে সঠিকভাবে শোয়াও খুব দরকারি। একেবারে বিছানার সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়লে কিন্তু কাশি বেড়ে যাবে। আসলে এইভাবে শোয়ার ফলে সারা দিনের জমা হওয়া কফ আর সর্দি গলায় গিয়ে জমা হয় ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। তাই কাশি হলে এক দিকে পাশ ফিরে ঘুমোনোর চেষ্টা করুন।
৪) ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন : ভাজা খাবার থেকে Acrolein নামের এক রকমের পদার্থ বের হয়। এই পদার্থ কাশি এবং গলা খুশখুশ বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫) ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধুম্রপানকে ব্রাঙ্কাইটিস কাশি হওয়ার একটা কারণ মানা হয়। এই সময় সিগারেট খেলে গলা খুশখুশ বেড়ে যায়। এবং কাশি ঠিক হতেও সময় লাগে অনেক বেশি। এছাড়া ক্যানসার হওয়ার রিস্কও বেড়ে যায় অনেকটা। একই সঙ্গে আপনার বাড়িতে যদি আপনার সামনে কেউ নিয়মিত সিগারেট খায় সেটাও সমান ক্ষতিকারক।
৬) ক্যাফেনেটেড বেভারেজের থেকে দূরে থাকুন : কাশি হলে ক্যাফেন একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষত ওই ব্যক্তিদের যাদের অ্যাসিডিটির কারণে কাশি হয় তাদের ক্যাফেন না খাওয়াই উচিত। যদিও গরম কফি খেলে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো আরাম পাবেন। কিন্তু পরে আরো বেশি করে কাশি হবে।
৭) অতিরিক্ত খাটাখাটনি করবেন না : কাশি হলে কেউ ছুটি নিয়ে বাড়িতে বসে থাকে না ঠিকই। কিন্তু কাশি হলে অতিরিক্ত খাটাখাটনি না করাই ভালো। কাশি হওয়া মনে আপনার শরীরে নিশ্চই কিছু গণ্ডগোল হয়েছে। তাই যতটা পারবেন এই সময় রেস্ট নিন। এবং আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক হওয়ার সময় দিন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/68092#sthash.oUKhI0Yy.dpuf

কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায় অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে ফলে কাশি আরো বেড়ে যায় আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছিএগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে
) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয়
খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়
) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে
যেন অন্তত দু ঘন্টার ব্যবধান থাকে |
) বিছানায় এক দিকে ফিরে শোয়ার চেষ্টা করুন : রাতে সঠিকভাবে শোয়াও খুব দরকারি। একেবারে বিছানার সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়লে কিন্তু কাশি বেড়ে যাবে। আসলে এইভাবে শোয়ার ফলে সারা দিনের জমা হওয়া কফ আর সর্দি গলায় গিয়ে জমা হয় ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। তাই কাশি হলে এক দিকে পাশ ফিরে ঘুমোনোর চেষ্টা করুন
) ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন : ভাজা খাবার থেকে Acrolein নামের এক রকমের পদার্থ বের হয়। এই পদার্থ কাশি এবং গলা খুশখুশ বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন
) ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধুম্রপানকে ব্রাঙ্কাইটিস কাশি হওয়ার একটা কারণ মানা হয়। এই সময় সিগারেট খেলে গলা খুশখুশ বেড়ে যায়। এবং কাশি ঠিক হতেও সময় লাগে অনেক বেশি। এছাড়া ক্যানসার হওয়ার রিস্কও বেড়ে যায়
অনেকটা। একই সঙ্গে আপনার বাড়িতে যদি আপনার সামনে কেউ নিয়মিত সিগারেট খায় সেটাও সমান ক্ষতিকারক
) ক্যাফেনেটেড বেভারেজের থেকে দূরে থাকুন : কাশি হলে ক্যাফেন একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষত ওই ব্যক্তিদের যাদের অ্যাসিডিটির কারণে কাশি হয় তাদের ক্যাফেন না খাওয়াই উচিত। যদিও গরম কফি খেলে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো আরাম পাবেন। কিন্তু পরে আরো বেশি করে কাশি হবে
) অতিরিক্ত খাটাখাটনি করবেন না : কাশি হলে কেউ ছুটি নিয়ে বাড়িতে বসে থাকে না ঠিকই। কিন্তু কাশি হলে অতিরিক্ত খাটাখাটনি না করাই ভালো। কাশি হওয়া মনে আপনার শরীরে নিশ্চই কিছু গণ্ডগোল হয়েছে। তাই যতটা পারবেন এই সময় রেস্ট নিন। এবং আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক হওয়ার সময় দিন

কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি। বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে। ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছি‚ এগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে।
১) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয় খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়‚ ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়।
২) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ ও যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে যেন অন্তত দু ঘন্টার ব্যবধান থাকে |
৩) বিছানায় এক দিকে ফিরে শোয়ার চেষ্টা করুন : রাতে সঠিকভাবে শোয়াও খুব দরকারি। একেবারে বিছানার সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়লে কিন্তু কাশি বেড়ে যাবে। আসলে এইভাবে শোয়ার ফলে সারা দিনের জমা হওয়া কফ আর সর্দি গলায় গিয়ে জমা হয় ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। তাই কাশি হলে এক দিকে পাশ ফিরে ঘুমোনোর চেষ্টা করুন।
৪) ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন : ভাজা খাবার থেকে Acrolein নামের এক রকমের পদার্থ বের হয়। এই পদার্থ কাশি এবং গলা খুশখুশ বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫) ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধুম্রপানকে ব্রাঙ্কাইটিস কাশি হওয়ার একটা কারণ মানা হয়। এই সময় সিগারেট খেলে গলা খুশখুশ বেড়ে যায়। এবং কাশি ঠিক হতেও সময় লাগে অনেক বেশি। এছাড়া ক্যানসার হওয়ার রিস্কও বেড়ে যায় অনেকটা। একই সঙ্গে আপনার বাড়িতে যদি আপনার সামনে কেউ নিয়মিত সিগারেট খায় সেটাও সমান ক্ষতিকারক।
৬) ক্যাফেনেটেড বেভারেজের থেকে দূরে থাকুন : কাশি হলে ক্যাফেন একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষত ওই ব্যক্তিদের যাদের অ্যাসিডিটির কারণে কাশি হয় তাদের ক্যাফেন না খাওয়াই উচিত। যদিও গরম কফি খেলে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো আরাম পাবেন। কিন্তু পরে আরো বেশি করে কাশি হবে।
৭) অতিরিক্ত খাটাখাটনি করবেন না : কাশি হলে কেউ ছুটি নিয়ে বাড়িতে বসে থাকে না ঠিকই। কিন্তু কাশি হলে অতিরিক্ত খাটাখাটনি না করাই ভালো। কাশি হওয়া মনে আপনার শরীরে নিশ্চই কিছু গণ্ডগোল হয়েছে। তাই যতটা পারবেন এই সময় রেস্ট নিন। এবং আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক হওয়ার সময় দিন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/68092#sthash.oUKhI0Yy.dpuf
কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি। বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে। ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছি‚ এগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে।
১) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয় খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়‚ ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়।
২) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ ও যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে যেন অন্তত দু ঘন্টার ব্যবধান থাকে |
৩) বিছানায় এক দিকে ফিরে শোয়ার চেষ্টা করুন : রাতে সঠিকভাবে শোয়াও খুব দরকারি। একেবারে বিছানার সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়লে কিন্তু কাশি বেড়ে যাবে। আসলে এইভাবে শোয়ার ফলে সারা দিনের জমা হওয়া কফ আর সর্দি গলায় গিয়ে জমা হয় ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। তাই কাশি হলে এক দিকে পাশ ফিরে ঘুমোনোর চেষ্টা করুন।
৪) ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন : ভাজা খাবার থেকে Acrolein নামের এক রকমের পদার্থ বের হয়। এই পদার্থ কাশি এবং গলা খুশখুশ বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫) ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধুম্রপানকে ব্রাঙ্কাইটিস কাশি হওয়ার একটা কারণ মানা হয়। এই সময় সিগারেট খেলে গলা খুশখুশ বেড়ে যায়। এবং কাশি ঠিক হতেও সময় লাগে অনেক বেশি। এছাড়া ক্যানসার হওয়ার রিস্কও বেড়ে যায় অনেকটা। একই সঙ্গে আপনার বাড়িতে যদি আপনার সামনে কেউ নিয়মিত সিগারেট খায় সেটাও সমান ক্ষতিকারক।
৬) ক্যাফেনেটেড বেভারেজের থেকে দূরে থাকুন : কাশি হলে ক্যাফেন একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষত ওই ব্যক্তিদের যাদের অ্যাসিডিটির কারণে কাশি হয় তাদের ক্যাফেন না খাওয়াই উচিত। যদিও গরম কফি খেলে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো আরাম পাবেন। কিন্তু পরে আরো বেশি করে কাশি হবে।
৭) অতিরিক্ত খাটাখাটনি করবেন না : কাশি হলে কেউ ছুটি নিয়ে বাড়িতে বসে থাকে না ঠিকই। কিন্তু কাশি হলে অতিরিক্ত খাটাখাটনি না করাই ভালো। কাশি হওয়া মনে আপনার শরীরে নিশ্চই কিছু গণ্ডগোল হয়েছে। তাই যতটা পারবেন এই সময় রেস্ট নিন। এবং আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক হওয়ার সময় দিন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/68092#sthash.oUKhI0Yy.dpuf
কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি। বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে। ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছি‚ এগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে।
১) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয় খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়‚ ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়।
২) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ ও যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে যেন অন্তত দু ঘন্টার ব্যবধান থাকে |
৩) বিছানায় এক দিকে ফিরে শোয়ার চেষ্টা করুন : রাতে সঠিকভাবে শোয়াও খুব দরকারি। একেবারে বিছানার সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়লে কিন্তু কাশি বেড়ে যাবে। আসলে এইভাবে শোয়ার ফলে সারা দিনের জমা হওয়া কফ আর সর্দি গলায় গিয়ে জমা হয় ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। তাই কাশি হলে এক দিকে পাশ ফিরে ঘুমোনোর চেষ্টা করুন।
৪) ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন : ভাজা খাবার থেকে Acrolein নামের এক রকমের পদার্থ বের হয়। এই পদার্থ কাশি এবং গলা খুশখুশ বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫) ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধুম্রপানকে ব্রাঙ্কাইটিস কাশি হওয়ার একটা কারণ মানা হয়। এই সময় সিগারেট খেলে গলা খুশখুশ বেড়ে যায়। এবং কাশি ঠিক হতেও সময় লাগে অনেক বেশি। এছাড়া ক্যানসার হওয়ার রিস্কও বেড়ে যায় অনেকটা। একই সঙ্গে আপনার বাড়িতে যদি আপনার সামনে কেউ নিয়মিত সিগারেট খায় সেটাও সমান ক্ষতিকারক।
৬) ক্যাফেনেটেড বেভারেজের থেকে দূরে থাকুন : কাশি হলে ক্যাফেন একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষত ওই ব্যক্তিদের যাদের অ্যাসিডিটির কারণে কাশি হয় তাদের ক্যাফেন না খাওয়াই উচিত। যদিও গরম কফি খেলে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো আরাম পাবেন। কিন্তু পরে আরো বেশি করে কাশি হবে।
৭) অতিরিক্ত খাটাখাটনি করবেন না : কাশি হলে কেউ ছুটি নিয়ে বাড়িতে বসে থাকে না ঠিকই। কিন্তু কাশি হলে অতিরিক্ত খাটাখাটনি না করাই ভালো। কাশি হওয়া মনে আপনার শরীরে নিশ্চই কিছু গণ্ডগোল হয়েছে। তাই যতটা পারবেন এই সময় রেস্ট নিন। এবং আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক হওয়ার সময় দিন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/68092#sthash.oUKhI0Yy.dpuf
কাশি হলে আমরা তা বেশিরভাগ সময় অবহেলা করি। বেশিরভাগ সময় অবহেলার কারণেই তা ক্রনিক হয়ে যায়। অনেক সময় আমরা আবার ঘরোয়া টোটকা প্রয়োগ করি কাশি সারাতে। ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। আমরা কিছু সহজ টিপস দিচ্ছি‚ এগুলো মেনে চলুন আশা করছি কাশি অনেক তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে।
১) ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন : সমীক্ষা করে জানা গেছে বেশিরভাগ ঠান্ডা লাগার রুগীরা আইসক্রিম বা ঠান্ডা পানীয় খাবার ফলে কাশি বাঁধিয়েছ। যদিও এখনো জানা যায়নি ঠান্ডা খাবার খেলে কীভাবে কাশি বেড়ে যায়। কিন্তু তা হলেও যতদিন না সম্পূর্ণ ঠিক হচ্ছেন ততদিন ঠান্ডা খাবার এড়িয়ে চলুন। অবশ্য অনেক ডাক্তার মনে করেন ঠান্ডা খাবার বা পানীয় ফুসফুসের বাইরের স্তরকে খুব তাড়াতাড়ি শুষ্ক করে দেয়‚ ফলে সহজেই ইনফেকশন বেড়ে যায়।
২) রাতে কম খাবার খান : যে ব্যাক্তিরা Gastroesophageal Reflux Disease (GERD) রোগে আক্রান্ত তারা রাতে বেশি খাবার খেয়ে শুয়ে পড়লে দেখা গেছে কাশি বেড়ে যাচ্ছে। তাই কাশি হলে যত তাড়াতাড়ি পারবেন নৈশ আহার শেষ করুন আর অন্যান্য দিনের থেকে খাবারের পরিমাণ ও যেন কম হয় সেটা মাথায় রাখুন। রাতের খাবার আর শোয়ার মধ্যে যেন অন্তত দু ঘন্টার ব্যবধান থাকে |
৩) বিছানায় এক দিকে ফিরে শোয়ার চেষ্টা করুন : রাতে সঠিকভাবে শোয়াও খুব দরকারি। একেবারে বিছানার সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে সোজা হয়ে শুয়ে পড়লে কিন্তু কাশি বেড়ে যাবে। আসলে এইভাবে শোয়ার ফলে সারা দিনের জমা হওয়া কফ আর সর্দি গলায় গিয়ে জমা হয় ফলে কাশি আরো বেড়ে যায়। তাই কাশি হলে এক দিকে পাশ ফিরে ঘুমোনোর চেষ্টা করুন।
৪) ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন : ভাজা খাবার থেকে Acrolein নামের এক রকমের পদার্থ বের হয়। এই পদার্থ কাশি এবং গলা খুশখুশ বাড়িয়ে দেয়। তাই কাশি হলে ভাজা খাবার এড়িয়ে চলুন।
৫) ধূমপান এড়িয়ে চলুন : ধুম্রপানকে ব্রাঙ্কাইটিস কাশি হওয়ার একটা কারণ মানা হয়। এই সময় সিগারেট খেলে গলা খুশখুশ বেড়ে যায়। এবং কাশি ঠিক হতেও সময় লাগে অনেক বেশি। এছাড়া ক্যানসার হওয়ার রিস্কও বেড়ে যায় অনেকটা। একই সঙ্গে আপনার বাড়িতে যদি আপনার সামনে কেউ নিয়মিত সিগারেট খায় সেটাও সমান ক্ষতিকারক।
৬) ক্যাফেনেটেড বেভারেজের থেকে দূরে থাকুন : কাশি হলে ক্যাফেন একেবারে এড়িয়ে চলা উচিত। বিশেষত ওই ব্যক্তিদের যাদের অ্যাসিডিটির কারণে কাশি হয় তাদের ক্যাফেন না খাওয়াই উচিত। যদিও গরম কফি খেলে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো আরাম পাবেন। কিন্তু পরে আরো বেশি করে কাশি হবে।
৭) অতিরিক্ত খাটাখাটনি করবেন না : কাশি হলে কেউ ছুটি নিয়ে বাড়িতে বসে থাকে না ঠিকই। কিন্তু কাশি হলে অতিরিক্ত খাটাখাটনি না করাই ভালো। কাশি হওয়া মনে আপনার শরীরে নিশ্চই কিছু গণ্ডগোল হয়েছে। তাই যতটা পারবেন এই সময় রেস্ট নিন। এবং আপনার ইমিউন সিস্টেমকে ঠিক হওয়ার সময় দিন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/68092#sthash.oUKhI0Yy.dpuf

No comments: