৫ হাজার আইটি প্রফেশনালের চাকরির সুযোগ


‘৫ হাজার আইটি প্রফেশনালের চাকরির সুযোগ’
আগামী ৫ অক্টোবর যশোরের শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কে আয়োজন করা হচ্ছে চাকরিমেলা। দিনব্যাপী এ মেলা চলাকালে পার্কের অডিটোরিয়ামগুলোতে চলবে আইটি সংক্রান্ত কর্মশালা, গোলটেবিল বৈঠক।
‘৫ হাজার আইটি প্রফেশনালের চাকরির সুযোগ’শনিবার দুপুরে স্থানীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পার্কের প্রকল্প পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম। তিনি বলেন, ‘৫ অক্টোবরের চাকরি মেলায় ঢাকার প্রায় ৪০টি আইটি প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। এছাড়া খুলনা বিভাগের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ এবং টেকনিক্যাল কলেজগুলোর কয়েক হাজার শিক্ষার্থীও আসবেন।’
জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এই পার্কে যে সব সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জায়গা পাবে, তাদের কাজের জন্য প্রচুর আইটি প্রফেশনাল প্রয়োজন হবে। এসব আইটি প্রফেশনালের বেশিরভাগই হবে যশোর অঞ্চলের। এখানে প্রায় পাঁচ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে।

বিপাকে স্যামসাং-এর ৬০কোটি ফোন !

নিরাপত্তায় ফাঁক দেখা গিয়েছে স্যামসাং মোবাইলে। এর ফলে সমস্যায় পড়তে পারেন প্রায় ৬০ কোটি স্যামসাং মোবাইল গ্রাহক। এমনকি যাঁরা স্যামসাং-এর গ্যালাক্সি ৬ ব্যবহার করছেন, তাঁরাও এর থেকে নিরাপদ নন। নিরাপত্তায় এই ফাঁক সম্প্রতি ধরা পড়েছে

লন্ডনের ব্ল্যাক হ্যাট সিকিউরিটি কনফারেন্সে। আর এই ফাঁক ধরেছেন সিকিউরিটি ফার্ম নাও সিকিওয়র-এর এক গবেষক রায়ান ওয়েল্টন।
নিরাপত্তার এই অভাবের জন্যে দায়ী সুইফটকি কিবোর্ড, যা

এরদোয়ান যেভাবে মুসলিম বিশ্বের নেতা হচ্ছে

আর্ন্তজাতিক রাজনীতিতে তুরস্ক এখন গুরুত্বপূর্ন ভূমিকায় অবতীর্ন হয়েছে। বিশেষ করে মুসলিম বিশ্বের যে কোনো ঘটনায় তুরস্ক এখন সরব। কার্যত তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান মুসলিম বিশ্বের নেতায় পরিনত হয়েছেন।
তুরস্কের পররাষ্ট্রনীতিতে এসেছে বিরাট পরিবর্তন। সম্প্রতি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দেশটির সেনাবাহিনীর অভিযানে চার লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা মুসলিম ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে। এই পরিস্থিতির জন্য মিয়ানমার আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে পড়েছে। মুসলিম বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে উচ্চকণ্ঠে নিন্দা ও

রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীকে নির্মূলের নায়ক মিয়ানমার সেনাবাহিনী।

রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীকে জাতিগতভাবে নির্মূল করতে সব রকম কৌশল প্রয়োগ করেছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। গণহত্যা, গণধর্ষণ, এমনকি পরিকল্পিতভাবে শিশুদের হত্যা করা হয়েছে। বহু লোককে সেনা সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে। গুম হওয়া লোকদের পরিবারের সদস্যরা তাদের আর খুঁজে পায়নি। মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের সাথে কথা বলে এ ধরনের বহু রোমহর্ষক ঘটনার বিবরণ পাওয়া গেছে। বিশেষ করে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে যুবক ও যুবতীদের।

মিয়ানমার যদি বাংলাদেশ আক্রমন করে ?

আমাদের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বলছেন, তিনি যুদ্ধ চান না। কিন্তু তিনি না চাইলেই যে যুদ্ধ হবে না, এমন নয়। বাংলাদেশের একটা সেনাবাহিনী আছে, আমাদের সীমান্ত আক্রান্ত হতে পারে বলেই আমরা গড়ে তুলেছি আমাদের সেনাবাহিনীকে।
যুদ্ধ ভয়ঙ্কর ঘটনা। কিন্তু পৃথিবীতে এখনো যুদ্ধ হচ্ছে। আর মনে হয় আরো যুদ্ধ হবে। একটি সমাজবিজ্ঞানের বইতে পড়েছিলাম, দু’টি যুদ্ধের মধ্যবর্তী সময়কে শান্তি বলে। আরাকানে এখন যা ঘটছে, তার জন্য বাংলাদেশ দায়ী নয়। দায়ী মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং উগ্র থেরাবাদী বৌদ্ধ

মরুসিংহ ওমর আল-মুখতার: ইতালির বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিবিয়ার মহানায়ক


বিংশ শতাব্দীতে বিশ্ব জুড়ে ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে নিজ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য যে কয়জন নেতা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বীরদর্পে লড়াই করে গেছেন, তাদের মধ্যে সেনুসী আন্দোলনের নেতা ওমর আ‌ল-মুখতার অন্যতম। অকুতোভয় এই বীর দীর্ঘ ২০ বছর ধরে ইতালিয়ান শাসনের বিরুদ্ধে লিবিয়ান মুজাহিদদের লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিয়ে গেছেন।
সমসাময়িক অন্যান্য নেতার মতো ইতালিয়ানদের প্রস্তাব করা সুযোগ সুবিধার কাছে নিজেকে বিকিয়ে না দিয়ে, ৭৩ বছর বয়স পর্যন্ত লড়াই করে অবশেষে তিনি ইতালিয়ানদের হাতে ধরা পড়েন। প্রহসনের এক বিচারের মাধ্যমে ইতালির ফ্যাসিস্ট সরকার ১৯৩১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর তাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যদণ্ড দেয়।

ওমর আল-মুখতার; Source: Wikimedia Commons

 

 

 

যেভাবে এলো আজকের মিয়ানমার: একটি পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস

বর্তমান সময়ে প্রতিবেশী যে রাষ্ট্রের দ্বারা বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি চাপের মুখে রয়েছে এবং একইসাথে যে দেশটি অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশের জন্য আরও অগণিত সমস্যা তৈরি করবে সেটি মিয়ানমার। লাখো লাখো রোহিঙ্গা অধিবাসীকে নিজ দেশ ত্যাগ করে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য করছে সে দেশের সরকার ও সামরিক বাহিনী। এই সমস্যা আজ নতুন নয়। সেই ‘৭০ এর দশক থেকেই রোহিঙ্গাদের উপর অত্যাচার-নির্যাতন চলছে, চলছে বাংলাদেশের সীমান্তে শরণার্থী হয়ে তাদের অনুপ্রবেশ। আর মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, তুরস্কসহ বড় বড় দেশগুলোর তাগাদায় এই উদ্বাস্তু জাতির বাস্তুসংস্থানের একক দায় চেপেছে আজ বাংলাদেশের উপর। চলুন জানা যাক সময়ের সবচেয়ে বড় মূর্তিমান উৎপাত মিয়ানমারের ইতিহাস।
১৯৮৯ সালে দেশটির নাম ইউনিয়ন অব বার্মা থেকে ইউনিয়ন অব মিয়ানমারে

সূ চি যে কারনে জাতিসংঘে যাচ্ছেন না

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হওয়া জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেয়ার পরিকল্পনা বাতিল করেছেন মিয়ানমারের নোবেলজয়ী অং সান সু চি৷ সে দেশের সরকারের মুখপাত্র জ-টেই এই তথ্য জানিয়েছেন৷ 



ইসলামে আর্থিক সুবিধা পুত্রের চেয়ে কন্যার বেশি

পত্রপত্রিকার খবরে দেখা যাচ্ছে, কিছু দিন আগে প্রস্তাবিত নারী উন্নয়ন নীতিতে সরকার উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষকে সমান করতে চাচ্ছে। তা করা হলে কুরআনের সূরা নিসার আয়াত নম্বর ১১-এর নির্দেশিত বিধানের সরাসরি লঙ্ঘন করা হবে। অথচ এটি একেবারেই অপ্রয়োজনীয়। প্রকৃতপক্ষে ইসলামে পুত্রের চেয়ে কন্যার আর্থিক অধিকার এবং সুবিধা বেশি। নিম্নের বিশ্লেষণই তা প্রমাণ করবে।
আমার নিজের কথাই বলি। আমরা অনেক ভাই-বোন ছিলাম। আমার মরহুম আব্বার

ভারত পাকিস্তান যুদ্ধের সম্ভাবনা ?



ভারতের জাতীয় সঙ্গীতে বলা হয়েছে - জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা
পাঞ্জাব সিন্ধু গুজরাট মরাঠা দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গবিন্ধ্যা হিমাচল যমুনা গঙ্গা উচ্ছলজলতরঙ্গ
তব শুভ নামে জাগে, তব শুভ আশিস মাগে,
গাহে তব জয়গাথা।
এই গানে ভারতভাগ্যবিধাতা বলতে রবীন্দ্রনাথ কাকে বুঝিয়েছিলেন তা জানা যায় না। তবে মনে করা হয়, বঙ্গভঙ্গ রোধ করার জন্য তিনি বিলাতের সম্রাট পঞ্চম জর্জকে বলেছিলেন ভারতভাগ্যবিধাতা। এই গানে বঙ্গ, উড়িষ্যা, পাঞ্জাব, দ্রাবিড়, মারাঠাদের নাম থাকলেও আসামের নাম নেই। কেন নেই সেটা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই গান যখন লেখা হয়েছিল, তখন সিন্ধুনদ ছিল তখনকার ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত সবচেয়ে বড় নদী।