নিরাপত্তায় ফাঁক দেখা গিয়েছে স্যামসাং
মোবাইলে। এর ফলে সমস্যায় পড়তে পারেন প্রায় ৬০ কোটি স্যামসাং মোবাইল
গ্রাহক। এমনকি যাঁরা স্যামসাং-এর গ্যালাক্সি ৬ ব্যবহার করছেন, তাঁরাও এর
থেকে নিরাপদ নন। নিরাপত্তায় এই ফাঁক সম্প্রতি ধরা পড়েছে
লন্ডনের ব্ল্যাক হ্যাট সিকিউরিটি কনফারেন্সে। আর এই ফাঁক ধরেছেন সিকিউরিটি ফার্ম নাও সিকিওয়র-এর এক গবেষক রায়ান ওয়েল্টন।
নিরাপত্তার এই অভাবের জন্যে দায়ী সুইফটকি কিবোর্ড, যা
এখন বেশিরভাগ স্যামসাং মোবাইলেই প্রি-ইনস্টলড থাকে। এই কিবোর্ড ডিসএবল বা আনইনস্টল করা যাবে না। এই কিবোর্ডের সাহায্যেই হ্যাকাররা খুব সহজেই ভেঙে ফেলতে পারছে মোবাইলের নিরাপত্ত বলয়।
কিবোর্ডের এই গলদের জন্যে কীভাবে উপকৃত হচ্ছে পেশাগত হ্যাকাররা? জেনে নিন...
১. জিপিএস, ক্যামেরা এবং মাইক্রোফোন-এর তথ্য সহজেই অ্যাকসেস করতে পারছে।
২. গ্রাহকের অজান্তেই মোবাইলের গোপনে হানিকারক অ্যাপ ইনস্টল করে দেয়
৩. অন্য অ্যাপ অথবা ফোন কীভাবে কাজ করবে তাও অবৈধভাবে প্রভাবিত করে
৪. আপনার ফোনের কথায় অথবা মেসেজে গোপনে আড়ি পাতে
৫. একেবারে ব্যক্তিগত জিনিস যেমন ছবি অথবা মেসেজ হ্যাক করা হয়
সুইফট কিবোর্ডে ডিফল্ট কিবোর্ড হিসেবে ব্যবহার না করলেও হ্যাকাররা নিরাপত্তার দুর্বলতার ভরপুর ফায়দা তোলে। নাও সিকিওয়র-এর বক্তব্য, ২০১৪ সালের নভেম্বর মাসেই স্যামসাং-কে নিরাপত্তার এই বিষয়টি তারা জানিয়েছিল। তখন স্যামসাং নাও সিকিওয়র-কে অনুরোধ করেছিল এই সমস্যার সমাধান করার জন্যে তাদের অন্তত তিন মাস সময় যেন দেওয়া হয়। তার আগে জনসমক্ষে যেন এই খবর না আনা হয়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত স্যামসাং-এর তরফে কোনও পাকাপোক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কি না তার সুনির্দিষ্ট কোনও তথ্য নেই নাও সিকিওয়র-এর কাছে।
স্যামসাং-এর যে সব মোবাইলের নিরাপত্ত সংশয়ের মুখে তার মধ্যে রয়েছে গ্যালাক্সি এস৬, গ্যালাক্সি এস৫, গ্যালাক্সি এস৪ এবং গ্যালাক্সি এস৪ মিনি। তবে শুধুমাত্র এই কয়েকটি ফোনই নয়, তালিকায় রয়েছে আরও বেশ কয়েকটি ফোন।
লন্ডনের ব্ল্যাক হ্যাট সিকিউরিটি কনফারেন্সে। আর এই ফাঁক ধরেছেন সিকিউরিটি ফার্ম নাও সিকিওয়র-এর এক গবেষক রায়ান ওয়েল্টন।
নিরাপত্তার এই অভাবের জন্যে দায়ী সুইফটকি কিবোর্ড, যা
এখন বেশিরভাগ স্যামসাং মোবাইলেই প্রি-ইনস্টলড থাকে। এই কিবোর্ড ডিসএবল বা আনইনস্টল করা যাবে না। এই কিবোর্ডের সাহায্যেই হ্যাকাররা খুব সহজেই ভেঙে ফেলতে পারছে মোবাইলের নিরাপত্ত বলয়।
কিবোর্ডের এই গলদের জন্যে কীভাবে উপকৃত হচ্ছে পেশাগত হ্যাকাররা? জেনে নিন...
১. জিপিএস, ক্যামেরা এবং মাইক্রোফোন-এর তথ্য সহজেই অ্যাকসেস করতে পারছে।
২. গ্রাহকের অজান্তেই মোবাইলের গোপনে হানিকারক অ্যাপ ইনস্টল করে দেয়
৩. অন্য অ্যাপ অথবা ফোন কীভাবে কাজ করবে তাও অবৈধভাবে প্রভাবিত করে
৪. আপনার ফোনের কথায় অথবা মেসেজে গোপনে আড়ি পাতে
৫. একেবারে ব্যক্তিগত জিনিস যেমন ছবি অথবা মেসেজ হ্যাক করা হয়
সুইফট কিবোর্ডে ডিফল্ট কিবোর্ড হিসেবে ব্যবহার না করলেও হ্যাকাররা নিরাপত্তার দুর্বলতার ভরপুর ফায়দা তোলে। নাও সিকিওয়র-এর বক্তব্য, ২০১৪ সালের নভেম্বর মাসেই স্যামসাং-কে নিরাপত্তার এই বিষয়টি তারা জানিয়েছিল। তখন স্যামসাং নাও সিকিওয়র-কে অনুরোধ করেছিল এই সমস্যার সমাধান করার জন্যে তাদের অন্তত তিন মাস সময় যেন দেওয়া হয়। তার আগে জনসমক্ষে যেন এই খবর না আনা হয়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত স্যামসাং-এর তরফে কোনও পাকাপোক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে কি না তার সুনির্দিষ্ট কোনও তথ্য নেই নাও সিকিওয়র-এর কাছে।
স্যামসাং-এর যে সব মোবাইলের নিরাপত্ত সংশয়ের মুখে তার মধ্যে রয়েছে গ্যালাক্সি এস৬, গ্যালাক্সি এস৫, গ্যালাক্সি এস৪ এবং গ্যালাক্সি এস৪ মিনি। তবে শুধুমাত্র এই কয়েকটি ফোনই নয়, তালিকায় রয়েছে আরও বেশ কয়েকটি ফোন।
No comments:
Post a Comment